বাস্তবমোড়া ভালবাসা
---------অঞ্জন বিশ্বাস কাব্য
অনেক বছর পর
যদি থাকতো খোলা ঘর
ঘর পোড়া সেই মানুষগুলো আজও সার্থপর।
চেয়েছিলাম বাচতে আমি,
বাধতে সেই ঘর
ভুল ছিল এই তুমি আমি হিন্দু-মুসলমান?
বলল সমাজ একটু হেঁসে,
এমন টা মানা যাই না
মধ্যবৃত্ত সমাজ আমি এ ভুলের মাপ হয় না ।
মানুষের জন্য সমাজ
নাকি সমাজের জন্য মানুষ?
বুঝে ওঠার আগেই আমার পুড়লো গ্রাম বাড়ী
ওরা ধোয়াই ধোয়াই ভাসিয়ে দিলো বাবা মার গ্রাম ছাড়ি ।
শুনেছিলাম সেই মাসেতেই বিয়ে হয়েছিল তোমার
জামাই তোমার অনেক ভাল রাজধানীতে দোকান।
টাকার জানি অভাব নেই ,সুখেই থাকার কথা
আমার কেন যেন মন বলে ওটারই বড্ড অভাব ।
এখন জানো আমিও রাজধানীতে থাকি
রাতে ফুটপাতে আর দিনে রিস্কা চালাই বাঁচি ।
সন্ধ্যা নামার মুখে কেন বারবার মনে হয়
ডাকছো তুমি কষ্ট হাতে একটু বাঁচার আঁশে ।
দিন শেষে সন্ধ্যাই নেমে আসা আলোতে
দু হাত গ্রিলেতে, দাঁড়িয়ে আছে সে ।
এঁকে রাখা বৃত্তের সীমানায় দাঁড়িয়ে
হয়ত ভাবছে সে উড়ান দেবে আকাশে ।
একলা একটা ঘরে বসে বসে সে
কালি পড়া চোখে তাকিয়ে থাকে সিলিং ফ্যানে ?
তবুও তো দিন শেষে,খালি পায়ে আমরাই
মোমবাতি মিছিলেতে পালিয়ে বেডাই।
মাঝ রাতে দেয়াল বেহে নিমে আসা আসা ব্যাথারা ,
হয়ত ভিজিয়ে দেই, চোখের পাতা বৃত্তের শেষদাগে পা বাড়িয়ে সে
ভাবছে যাবে কি? না যাবে না ?
প্রেমিক প্রেমিকার ভালবাসা দেখা যাই তাই বোঝাও যাই । কিন্তু সাংসারিক ভালোবাসা দেখা যাই না তাই বোঝাও যাই না ।
---------অঞ্জন বিশ্বাস কাব্য
অনেক বছর পর
যদি থাকতো খোলা ঘর
ঘর পোড়া সেই মানুষগুলো আজও সার্থপর।
চেয়েছিলাম বাচতে আমি,
বাধতে সেই ঘর
ভুল ছিল এই তুমি আমি হিন্দু-মুসলমান?
বলল সমাজ একটু হেঁসে,
এমন টা মানা যাই না
মধ্যবৃত্ত সমাজ আমি এ ভুলের মাপ হয় না ।
মানুষের জন্য সমাজ
নাকি সমাজের জন্য মানুষ?
বুঝে ওঠার আগেই আমার পুড়লো গ্রাম বাড়ী
ওরা ধোয়াই ধোয়াই ভাসিয়ে দিলো বাবা মার গ্রাম ছাড়ি ।
শুনেছিলাম সেই মাসেতেই বিয়ে হয়েছিল তোমার
জামাই তোমার অনেক ভাল রাজধানীতে দোকান।
টাকার জানি অভাব নেই ,সুখেই থাকার কথা
আমার কেন যেন মন বলে ওটারই বড্ড অভাব ।
এখন জানো আমিও রাজধানীতে থাকি
রাতে ফুটপাতে আর দিনে রিস্কা চালাই বাঁচি ।
সন্ধ্যা নামার মুখে কেন বারবার মনে হয়
ডাকছো তুমি কষ্ট হাতে একটু বাঁচার আঁশে ।
দিন শেষে সন্ধ্যাই নেমে আসা আলোতে
দু হাত গ্রিলেতে, দাঁড়িয়ে আছে সে ।
এঁকে রাখা বৃত্তের সীমানায় দাঁড়িয়ে
হয়ত ভাবছে সে উড়ান দেবে আকাশে ।
একলা একটা ঘরে বসে বসে সে
কালি পড়া চোখে তাকিয়ে থাকে সিলিং ফ্যানে ?
তবুও তো দিন শেষে,খালি পায়ে আমরাই
মোমবাতি মিছিলেতে পালিয়ে বেডাই।
মাঝ রাতে দেয়াল বেহে নিমে আসা আসা ব্যাথারা ,
হয়ত ভিজিয়ে দেই, চোখের পাতা বৃত্তের শেষদাগে পা বাড়িয়ে সে
ভাবছে যাবে কি? না যাবে না ?
প্রেমিক প্রেমিকার ভালবাসা দেখা যাই তাই বোঝাও যাই । কিন্তু সাংসারিক ভালোবাসা দেখা যাই না তাই বোঝাও যাই না ।
No comments:
Post a Comment